ঢাকাTuesday , 12 March 2024
  1. অপরাধ
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. আরো
  6. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  7. কবিতা
  8. কলাম
  9. কোভিড-১৯
  10. খুলনা
  11. খেলা
  12. চট্টগ্রাম
  13. চাকুরী
  14. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
  15. জয়পুরহাট
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত: সর্বোচ্চ শাস্তির সুপারিশ হাইকোর্টের

Asha Mony
March 12, 2024 9:10 pm
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : পবিত্র কোরআন শরিফ ও মহানবী (সা.) সহ সকল ধর্মগ্রন্থ নিয়ে কটূক্তিকারী এবং অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধনের সুপারিশ করেছেন হাইকোর্ট। প্রচলিত এই আইনে এমন কঠোর বিধান সংযোজনের পাশাপাশি এ ধরনের অপরাধ জামিন অযোগ্য করারও অভিমত দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ধর্ম অবমাননা সংক্রান্ত মামলার এক আসামির জামিন প্রশ্নে রুল নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের দ্বৈত বেঞ্চ এ অভিমত দেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট একেএম আমিন উদ্দিন মানিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রায়ে হাইকোর্ট বলেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। আইনে এ ধরনের অপরাধ জামিনযোগ্য হওয়ায় অপরাধীরা ধর্ম ও মহানবী (সা.) নিয়ে নানা ধরনের কটূক্তি করছে। তাই এ ধরনের অপরাধ ঠেকাতে বিদ্যমান সাইবার নিরাপত্তা আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড/যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান প্রণয়ন করার সুযোগ সরকারের রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি আইডি থেকে গত ২ নভেম্বর নাফিসা চৌধুরী নামে এক নারী মহানবী (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করেন। ওই পোস্টে সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই মন্তব্যের কারণে তার বিরুদ্ধে দুইদিন পর কুষ্টিয়ার ভেড়ামাড়া থানায় মামলা করেন হানিফ শাহ নামে এক ব্যক্তি। তদন্ত শেষে গত ৩১ ডিসেম্বর আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। তবে ফেসবুক আইডি থেকে যে নারী এই কটূক্তি করেছেন তাকে মামলার আসামি করা হয়নি।

এই মামলায় গত ১৩ ডিসেম্বর কুষ্টিয়ার দায়রা জজ রুহুল আমীন আসামি সেলিমের জামিন না মঞ্জুর করেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। এরপরই গত ৮ জানুয়ারি জামিন প্রশ্নে রুল জারি করে আদালত।

ওই রুলের শুনানিতে মামলার নথি পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট দেখতে পান যে, পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ থাকার পরেও নাফিসা নামের ওই নারীকে তদন্ত কর্মকর্তা চার্জশিট থেকে তার নাম বাদ দিয়েছেন। এরপরই হাইকোর্ট ওই নারীকে এই মামলার চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করতে তদন্ত কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

এ প্রসঙ্গে হাইকোর্ট রায়ে বলেছে, আলোচ্য মামলায় এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ ছিল। যা উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে সংঘটন করা হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।