• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • ২৩শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • নিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  • somoyerkotha24news@gmail.com
  • +880-1727-202675

অবশেষে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে সেই ১৫ শিক্ষার্থী

প্রকাশ: রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩ ৯:৪১

অবশেষে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে সেই ১৫ শিক্ষার্থী

অনলাইন ডেস্ক : অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারছে নীলফামারীর টুপামারী দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের আন্দোলনরত ১৫ শিক্ষার্থী। তবে প্রতিষ্ঠান প্রধানের ভুলে ফরম ফিলাপ না হওয়ায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারছে না এক শিক্ষার্থী।

শনিবার (২৯ এপ্রিল) রাত ১১ টা ১০ মিনিটে নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন নাহারের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা শিক্ষা একাডেমিক সুপারভাইজার মিজানুর রহমান, ছমির উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও কেন্দ্র সচিব মেজবাহুল হক প্রমুখ।

এর আগে পরীক্ষার প্রবেশপত্র না পাওয়ায় শনিবার সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত স্কুলের বারান্দায় অবস্থান করেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা দিকে নীলফামারী-রামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।

আরও পড়ুনঃ  ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান বিচারপতির শ্রদ্ধা

আন্দোলনরত ১৫ শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারার বিষয়টি নিশ্চিত করেন নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন নাহার।

তিনি বলেন, বিষয়টি জানার পর শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র দেওয়া বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা প্রবেশপত্রের জন্য সড়ক অবরোধ ও বিদ্যালয়ের বারান্দায় অবস্থান করছিল। তাদের বুঝিয়ে বাড়ি পাঠিয়েছি। আজকে বোর্ডের সার্ভারও সমস্যা ছিল। এডমিটগুলো ডাউনলোড হচ্ছিল না। পরে ডাউনলোড হয়েছে আমরা সেগুলো বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।

আরও পড়ুনঃ  খিলগাঁওয়ে স-মিলে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ২ ইউনিট

জেলা শিক্ষা একাডেমিক সুপারভাইজার মিজানুর রহমান বলেন, ওই বিদ্যালয়ের ১১ জন শিক্ষার্থীর সমস্যা ছিল বিভাগ পরিবর্তন ও ১৬ জনের সমস্যা ছিল রেজিস্ট্রেশন ও প্রবেশপত্র না পাওয়ার। রেজিস্ট্রেশন ও প্রবেশপত্র না পাওয়ার মধ্যে ১৫ জন পরীক্ষার্থীর সমস্যা সমাধান হয়েছে।

নীলফামারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে জানার পর ডিসি স্যারসহ দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে যোগাযোগ করলে তাদের প্রবেশপত্র আমাদের প্রেরণ করেন। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও একাডেমিক সুপারভাইজার, কেন্দ্রে সচিবসহ ওই প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে বাড়িতে পাঠিয়েছেন। আমিও একাধিকবার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে ফোন দিয়েছিলাম কোনো সাড়া পাইনি।

আরও পড়ুনঃ  স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে কমিশনের প্রাথমিক সুপারিশমালা

তিনি বলেন, শিক্ষার্থী বা অভিভাবকের পক্ষ থেকে যদি কেউ লিখিত অভিযোগ করেন তাহলে প্রতিষ্ঠান প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শনের নোটিশ করব। সর্বশেষ সংবাদ কর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। কারণ, আপনারা যদি না লিখতেন তাহলে আমরা জানতে পারতাম না।

সর্বশেষ সংবাদ

 

রাজনীতি-এর আরও সংবাদ

 



সম্পাদক ও প্রকাশক : ইয়াকুব শিকদার

ঢাকা অফিস: ১২১,ডি.আই.টি, এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। রাজশাহী অফিস: বহরমপুর (সিটি বাইপাস), জিপিও-৬০০০, রাজপাড়া, রাজশাহী। ই-মেইল: somoyerkotha24news@gmail.com, মোবাইল: 01727202675