• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • নিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  • somoyerkotha24news@gmail.com
  • +880-1727-202675

বাগমারার উন্নয়নে নেই পর্যপ্ত বরাদ্দ, কমেছে কাজের গতি

প্রকাশ: বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ৫:৫৭

বাগমারার উন্নয়নে নেই পর্যপ্ত বরাদ্দ, কমেছে কাজের গতি

হেলাল উদ্দীন, বাগমারা : রাজশাহীর সবচেয়ে বড় উপজেলা হচ্ছে বাগমারা। বড় উপজেলা হলেও নেই তেমন উন্নয়ন। চাহিদার তুলনায় উন্নয়ন হয়েছে কম। তবে যেটুকু উন্নয়ন দৃশ্যমান তা বিগত সরকারের সময়ে হয়েছে। সরকার পদত্যাগ করার সাথে সাথে থেমে যাওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে উন্নয়নের চাকায়। বিগত সময়ে উন্নয়ন কাজে যে পরিমান বরাদ্দ এসেছে তা কেবলই অতীত। গত বছরেও উপজেলা প্রকৌশলীর দপ্তর থেকে রাস্তা-ঘাট সহ অন্যান্য উন্নয়নে কাজ হয়েছে প্রায় ৫০ কোটি টাকার। উপজেলা সদরের সঙ্গে প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার যোগাযোগের ব্যবস্থা থাকলেও নেই প্রত্যন্ত এলাকার সাথে ইউনিয়নের।

উপজেলা জুড়ে বর্তমানে কাজ হচ্ছে মাত্র ১০ কোটি টাকার। চাহিদার তুলনায় এমনিতেই বরাদ্দ কম তার উপরে নামমাত্র বরাদ্দ। সে কারণে উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে মন্থর গতি। এখন নামেই চলছে উপজেলা প্রকৌশলীর দপ্তর। উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়নে যে সকল প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ হয়ে থাকে সেখানে নেই পর্যাপ্ত আর্থিক বরাদ্দ। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাগমারায় প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার পাকা রাস্তা চাহিদা। সেখানে রয়েছে মাত্র সাড়ে ৩০০ কিলোমিটার পাকা রাস্তা। সে হিসেবে এখনো অনেক উন্নয়ন পড়ে আছে। উপজেলা জুড়ে উন্নয়নের সিংহভাগ কাজ গত ১৫ বছরে সংগঠিত হয়েছে। এখন নির্বাচিত সরকার না থাকায় উন্নয়নে নেই চাহিদা মতো বরাদ্দ। সেই সাথে বরাদ্দ কম হওয়ায় চলমান কাজেও এসছে স্থবিরতা। অর্থ সংকটে নতুন করে উন্নয়ন শুরু করতে পারছেনা উপজেলা প্রকৌলশীর দপ্তর।

আরও পড়ুনঃ  নগরীতে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার স্বামী-সতিন

উপজেলার উন্নয়নের মধ্যে রাস্তা-ঘাট, বাজারের উন্নয়ন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন সহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন, ব্রীজ, মসজিদ, মাদ্রাসার উন্নয়ন প্রভুত কাজ হয়ে থাকে এলজিইডির মাধ্যমে। বাগমারায় প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষাধিক লোকের বসবাস। ১৬টি ইউনিয়ন আর ২টি পৌরসভা নিয়ে গঠিক বাগমারা উপজেলা। উপজেলা প্রত্যন্ত এলাকায় এখানো লাগেনি তেমন আধুনিকতার ছোঁয়া। উন্নয়ন কর্মংযজ্ঞ কমে যাওয়ায় এর সাথে জড়িত ঠিকদার সহ লেবাররা পড়েছেন বিপাকে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে হাজারো শ্রমজীবী মানুষ। কাজ কমে যাওয়ায় কোটি কোটি টাকায় কেনা যন্ত্রাংশ পড়ে রয়েছে ঠিকাদারদের।

আরও পড়ুনঃ  সারদায় প্রশিক্ষণরত ৬ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

আব্দুল জব্বার নামের এক ঠিকাদার বলেন, সারাবছর ধরে কাজ করতাম। সেই কাজ এখন নেই বললেই চলে। ঠিকাদারী কাজে অনেক লোকজনের প্রয়োজন পড়ে। কাজের চাপ না থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে লোকজন।

আরও পড়ুনঃ  রাজশাহীতে পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ লাগানো অজ্ঞাত যুবকের লাশ

এ ব্যাপরে উপজেলা প্রকৌশলী খলিলুর রহমান বলেন, বিগত সময়ে অনেক বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বর্তমানে অনেক কম বরাদ্দ পাওয়ায় চাহিদার তুলনায় অনেক কমে গেছে। চলমান অনেক প্রকল্পের কাজ বন্ধ আছে। প্রতিটি কাজেই মন্থর গতি। যে টুকু বরাদ্দ পাওয়া যায় তা দিয়ে সামান্য কাজ হচ্ছে। খুব শীঘ্রই এই অবস্থা কেটে যাবে।

সর্বশেষ সংবাদ

লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় বাংলাদেশের
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
 

রাজনীতি-এর আরও সংবাদ

 



সম্পাদক ও প্রকাশক : ইয়াকুব শিকদার

ঢাকা অফিস: ১২১,ডি.আই.টি, এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। রাজশাহী অফিস: বহরমপুর (সিটি বাইপাস), জিপিও-৬০০০, রাজপাড়া, রাজশাহী। ই-মেইল: somoyerkotha24news@gmail.com, মোবাইল: 01727202675