• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • নিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  • somoyerkotha24news@gmail.com
  • +880-1727-202675

গাজায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ৫০ হাজার অন্তঃসত্ত্বা, কী ঘটবে জানা নেই

প্রকাশ: সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩ ২:৪৪

গাজায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ৫০ হাজার অন্তঃসত্ত্বা, কী ঘটবে জানা নেই

অনলাইন ডেস্ক: ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের কারণে গাজার ৫০ হাজার অন্তঃসত্ত্বা নারী স্বাস্থ্য ঝুঁকিয়ে রয়েছেন। তারা মৌলিক স্বাস্থ্যসেবাও পাচ্ছেন না। জাতিসংঘের জনসংখ্যা বিষয়ক তহবিল (ইউএনএফপিএ) জানিয়েছে, গাজার অন্তঃসত্ত্বা নারীরা প্রাথমিক যেসব স্বাস্থ্য সেবা প্রয়োজন সেগুলোর জন্য রীতিমত লড়াই করছেন। এর মধ্যে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার নারী আগামী মাসেই সন্তান প্রসব করবেন। তাদের জন্য এই পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।

ইউএনএফপিএর ফিলিস্তিনি প্রতিনিধি ডোমিনিক অ্যালেন সিএনএন-কে বলেন, একবার কল্পনা করুন যে, সেই প্রক্রিয়াটির মধ্য দিয়ে যাওয়া বিশেষ করে সন্তান জন্ম দেওয়ার আগের সময়গুলো, সম্ভাব্য জটিলতা, প্রয়োজনীয় পোশাক না থাকা, স্বাস্থ্যবিধির অভাব তাদের এবং তাদের অনাগত সন্তানের জন্য কেমন হবে?

আরও পড়ুনঃ  পাকিস্তান-বাংলাদেশ বাণিজ্য ছাড়াল ১০০ কোটি মার্কিন ডলার

এমনকি এসব নারী সন্তান জন্মদানের পর তাদের এবং নবজাতকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়গুলোও নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। কারণ গাজার হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বাড়ছে। এর মধ্যেই সেখানকার হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ফুরিয়ে আসছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ।

গাজার বিভিন্ন হাসপাতালে যে পরিমাণ জ্বালানি আছে তাতে আর মাত্র ২৪ ঘন্টার মতো সেবা দেওয়া যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের হামলার পর গত রোববার থেকে গাজার ওপর ‘সর্বাত্মক অবরোধ’ আরোপ করে ইসরায়েল। সে সময় দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্ট ঘোষণা দেন, গাজাকে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন করার পাশপাশি অঞ্চলটিতে খাদ্য বা জ্বালানি কোনো কিছুই প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

আরও পড়ুনঃ  ফিলিস্তিন বিক্রির জন্য নয় : মাহমুদ আব্বাস

সর্বাত্মক অবরোধ আরোপের পর থেকে সেখানে জেনারেটরই ছিল একমাত্র ভরসা। কিন্তু জেনারেটর বন্ধ হয়ে গেলে হাজার হাজার রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার কার্যালয় তাদের এক ওয়েবসাইটে সতর্ক করেছে।

সম্প্রতি জ্বালানি ও পানিসহ মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য বেশ কয়েকটি ত্রাণ সংস্থা গাজায় প্রবেশ করতে দেওয়ার আহ্বান জানানোর পরই জাতিসংঘও এ বিষয়ে সতর্ক করলো।

আরও পড়ুনঃ  জেলেনস্কি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নয়, বললেন ট্রাম্প

সোমবার (১৬ অক্টোবর) দিনের শুরুতেই গাজায় ডক্টরস উইদাউট বর্ডারসের কর্মরত ব্রিটিশ-ফিলিস্তিনি সার্জন গাসান আবু সিত্তা সতর্ক করেছিলেন যে, লোকজনকে সহায়তা দেওয়ার মতো তাদের কাছে পর্যাপ্ত সরঞ্জাম নেই।

গত বুধবার (১১ অক্টোবর) জ্বালানির অভাবে বন্ধ হয়ে যায় অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন। এর ফলে অন্ধকারে ডুবে যায় হামাস-নিয়ন্ত্রিত এলাকাটি। সেদিন স্থানীয় সময় দুপুর ২টার দিকে বাসিন্দারা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হওয়ার চূড়ান্ত সতর্কবার্তা পান। এর এক ঘণ্টা পরেই অন্ধকার হয়ে যায় সব কিছু।

সর্বশেষ সংবাদ

লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় বাংলাদেশের
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫ ১২:০৮
 

রাজনীতি-এর আরও সংবাদ

 



সম্পাদক ও প্রকাশক : ইয়াকুব শিকদার

ঢাকা অফিস: ১২১,ডি.আই.টি, এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। রাজশাহী অফিস: বহরমপুর (সিটি বাইপাস), জিপিও-৬০০০, রাজপাড়া, রাজশাহী। ই-মেইল: somoyerkotha24news@gmail.com, মোবাইল: 01727202675