‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’

অনলাইন ডেস্ক : এখনও পর্যন্ত ভিউয়ের দিক থেকে ইউটিউবের শীর্ষ নাটক ছিল মিজানুর রহমান আরিয়ানের নির্মিত ‘বড় ছেলে’। প্রায় ৮ বছর আগে জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ও অভিনেত্রী মেহেজাবীন চৌধুরী অভিনীত এই নাটক দর্শকমহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে।

ইউটিউবে এখন পর্যন্ত এই নাটকের ভিউ সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৪১ লাখ ৮৮ হাজার। দেশের যেকোনো নাটকের হিসেবেই এই সংখ্যাটা ছিল সর্বোচ্চ।

তবে চলতি সপ্তাহে অপূর্ব-মেহজাবীনের ‘বড় ছেলে’কে পেছনে ফেলেছে নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি অভিনীত ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’ নাটক। বর্তমানে ইউটিউবের শীর্ষ নাটকের তকমাও অর্জন করেছে এই ফ্যামিলি ড্রামা।

আরও পড়ুনঃ  বাবার রূপের বর্ণনা দিতে গিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, বিতর্কের মুখে ঊর্বশী

মাত্র ১১ মাসেই বড় ছেলের ৮ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে এই নাটকটি। বুধবার (৯ এপ্রিল) পর্যন্ত নাটকের ভিউ সংখ্যা ৫ কোটি ৪৪ লাখ ৫৮ হাজার। এর আগে দেশের কোনো নাটকে এত ভিউ সংখ্যার দেখা মেলেনি।

বড় ছেলে নাটকে মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে রাশেদ এর চরিত্রে অভিনয় করেছেন অপূর্ব। তার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। এক সময় বাবার অবসর নেবার সময়ও আসে চলে। এরপর পরিবারের আয়ের উৎস হিসেবে হাল ধরতে হয় বড় ছেলেকেই। বড়লোকের মেয়ে রিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেহজাবীন। একপর্যায়ে সে তার বাবা-মার কাছে বিয়ে না করা নিয়ে কোন অজুহাতই দেখাতে পারে না। এদিকে রাশেদ অনেক চেষ্টা করেও চাকরি পায় না। বাস্তবতার কাছে পরাজিত হয়ে বাধ্য হয়ে ওরা একটি সিদ্ধান্তে আসে।

আরও পড়ুনঃ  আমি জানি, আমি কে এবং এখানে পৌঁছাতে কী কী করতে হয়েছে

অন্যদিকে, শ্বশুরবাড়িতে ঈদকেন্দ্রিক নানা ঘটনাকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে ‘শ্বশুরবাড়িতে ঈদ’ নাটকের গল্প। বিয়ের পর দূরে থাকলেও শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করতে এসে ভিন্ন এক পরিস্থিতির মুখে পড়ে জামাই। দেখা যায়, শ্বশুর কিপটে। যে ঈদে ফিতরা-জাকাত ইত্যাদি দিতে চায় না। সেগুলো নিয়ে সোচ্চার হয় জামাই। নাটকে বার্তা দেওয়া হলেও সেটা কমেডির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এজন্যই নাটকটি দর্শক পছন্দ করেছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আরও পড়ুনঃ  আনন্দে কাটুক প্রতিটি দিন : ভাবনা

এই নাটকে অভিনেতা নিলয় আলমগীরের সঙ্গে অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি ও সাবেরি আলম ।

Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *